হঠাৎ করে শরীরের ত্বক কালো হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

আমাদের ত্বকের রং কেমন। এই প্রশ্নটার উত্তর কিন্তু খুব সহজ। সাধারণত সাদা বা কালো। জন্মের পর থেকেই একজন মানুষের গায়ের রং আপনাআপনি সাদা বা কালো হয়। কিন্তু কেন এমন হয় এটা নিয়ে মানুষের মনে রয়েছে নানা কৌতূহল।

বিভিন্ন কারণে মানুষের গায়ের রঙ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। মানুষের ত্বকে দুটি স্তর রয়েছে। বাইরের স্তরকে বহিঃত্বক বা এপিডারমিস আর ভেতরেরটিকে বলে অন্তঃত্বক বা ডারমিস। বহিঃত্বকে আবার কয়েকটি স্তর আছে। সবচেয়ে ভেতরের স্তরে কয়েকটি বিশেষ ধরনের কোষ থাকে। যাকে আমরা বলি ম্যালানোসাইট। এটি ম্যালানিন নামে একটি কালো পিগমেন্ট তৈরি করে। এটাই ত্বকের কালো হওয়ার পরিমান নির্ধারণ করে।

মেলানিনই ঠিক করে কার গায়ের রং কেমন হবে। মেলানিনের মাত্রা আবার নির্ভর করে জাতিসত্তা, বংশগতি, সূর্যালোকের উপস্থিতির ওপর। মেলানিন তৈরি বেড়ে গেলে ত্বকের রং গাঢ় বা কালো হয়ে যায়, যেমনটা ঘটে রোদে পুড়লে, আবার মেলানিন অস্বাভাবিক কমে গেলে রং ফ্যাকাশে সাদা হয়ে যাবে, যেমন শ্বেতী রোগে। এই মেলানিনকে প্রভাবিত করে দেহের কিছু হরমোনও।

এখন শুনুন মজার এক গল্প। সে আজ থেকে প্রায় ১২ লাখ বছর আগের কথা। তখন নাকি পৃথিবীর সব মানুষের গায়ের রংই ছিলো আফ্রিকার মানুষদের মতো কুচকুচে কালো। আস্তে আস্তে মানুষ পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে লাগলো। আর যে যতো ঠাণ্ডা এলাকায় যেতে লাগলো, তার শরীরে ততোই মেলানিন কম দরকার হতে লাগলো; আর সে ততো সাদা হতে লাগলো। তার মানে ত্বকের রং সাদা বা কালো হওয়া একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।

বায়োজিনও এই স্বাভাবিকতায় বিশ্বাসী। আমরা বিশ্বাস করি আপনি যেমন সেটাই আপনার আসল সৌন্দর্য এবং সেই সৌন্দর্যটা ঈর্ষণীয়। আপনার সেই সৌন্দর্যটাকে আরও পরিপূর্ণ করাই আমাদের দায়িত্ব। এই স্বাভাবিকতাটাকে মেনে নিয়েছে মানুষ থেকে শুরু করে বিজ্ঞান এমনকি ধর্ম পর্যন্তও।

ইসলামে এই বিষয়ের উপর সুস্পষ্ট ধারণা দেয়া হয়েছে। আবু মুসা আশয়ারী রা. থেকে একটি বর্ণনা পাওয়া যায়। রাসুল সা. বলেছেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা আদমকে এক মুঠো মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং এই মাটি তিনি জমিনের সব জায়গা থেকে নিয়েছেন, যার কারণে আদম সন্তান হয়েছে জমিনের প্রকৃতির মতো, কেউ লাল, কেউ কালো, কেউ সাদা ও কেউ হলুদ এমন নানা বর্ণের । এভাবে কেউ হয়েছে নরম স্বভাবের, কেউ হয়েছে কঠিন, কেউ ভালো, আবার কেউবা খারাপ।’

এই তো গেলো বিজ্ঞান, ইসলাম-এর কথা। কিন্তু আমাদের স্বাভাবিক প্রকৃতিগত যে কৌতূহল তা কিন্তু মিটলো না। মেলানিনই কি কালো হওয়ার একমাত্র কারণ? নাকি অন্য আরও কোনো কারণ আছে? আমাদের সবার এই কৌতূহল মিটানোর জন্যই বায়োজিন কালো হওয়ার কিছু কারণ তুলে ধরলো-

লিভারের সমস্যা: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ত্বক কালো হয়ে যাওয়ার পিছনে এই কারণটি দায়ী থাকে।

হরমোনের পরিবর্তন: বিভিন্ন বয়সে শরীরের হরমোনের পরিবর্তন হতে থাকে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন হরমোন ক্ষরিত হয় শরীরে। যেমন, গর্ভাবস্থায় বা গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়ার কারণে শরীরে যে হরমোন ক্ষরিত হয়, তার কারণেও ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে।

জিনগত কারণে: ত্বকের রং অনেক জিনের উপরও নির্ভর করে। বাবা-মায়ের গায়ের রং অনুযায়ী সন্তানের গায়ের রং হয়। তবে তার ব্যতিক্রমও আছে।

সূর্যের ক্ষতিকারক আলোকরশ্মি: ট্যান পড়ে ত্বক কালো হয়ে যায় সূর্যের ক্ষতিকারক আলোকরশ্মির কারণে। ক্ষতিকারক UV-rays সংস্পর্শে আসা মাত্র ত্বকে মেলানিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যা ত্বকে কালচে ভাব আনে। অত্যাধিক সূর্যের সংস্পর্শে এলে UV-ray ত্বকের সুস্বাস্থ্য কেড়ে নেয় এবং ত্বককে ম্লান ও কালচে করে।

হাইপার পিগমেন্টেশন: ত্বকের মধ্যে থাকে কোষ দ্বারা উৎপন্ন মেলানিন। এই রঞ্জক পদার্থটির পরিমাণের উপর নির্ভর করে ত্বকের রং কেমন হবে। সাদা না শ্যামলা নাকি কালো। ত্বকে মেলানিনের মাত্রা অতিরিক্ত হলে, তখন ত্বক কালো হয়ে যায়। হাইপার পিগমেন্টেশন মাঝে মাঝে ত্বকের একটা নির্দিষ্ট স্থানেও হয় এবং সেটা কালো দাগ বা স্পট তৈরী করে।

ভিটামিনের অভাব: ত্বকের উজ্জ্বলতা ও সুস্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন A, C, E এবং B-কমপ্লেক্স খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি শরীরে এইসব উপাদানের অভাব থাকে, তা হলে ত্বক কালো হয়ে যায়। ম্লান দেখায়।

স্কিন ডিজিজ: চর্মরোগের কারণেও অনেকসময় ত্বক পুড়ে যায় এবং কালো হয়ে যায়। লিচেন সিমপ্লেক্স ক্রনিকাসের মতো সমস্যার কারণে ত্বক মোটা হয়ে যায়। জ্বালা যন্ত্রণা দেখা দেয়। চামড়া কালো হয়ে যায়।

অপুষ্টি: শরীরে যদি সঠিক পুষ্টি না পৌঁছায়, তা হলেও ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে।

ত্বক কালো হওয়া একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে সঠিক ট্রিটমেন্ট পেলে কালো ভাব অনেকটাই কমানো যায়। আমরা বলছিনা যে আপনাকে সাদা হতে হবে। আমাদের কাজ আপনার লাবণ্যতাটাকে বাড়িয়ে দেয়া। আপনার সব ধরণের সমস্যার সমাধানে বায়োজিন আছে আপনার খুব কাছে। এই সমস্যা সমাধানে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। তাছাড়া আমাদের স্কিন কেয়ার ক্লিনিকে এসে স্কিন হোয়াটেনিং ট্রিটমেন্ট বায়ো-হাইড্রা ফেসিয়াল নিতে পারেন।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

 

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: