যে ৩ ভুলে আপনার মেদ কমে না

শরীরে সবচেয়ে বেশি মেদ জমে আমাদের পেটেই। এই খুব সহজে মেদ জমলেও তা কমানো কিন্তু সবচেয়ে কঠিন। এই মেদ ভিসারাল ফ্যাট নামেও পরিচিত। এটি আমাদের পেটের কাছটাতে কুশনের মতো ফুলে থাকে। যা দেখতেও কদাকার লাগে। অতিরিক্ত মেদ চমলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। পেটের মেদ অনেকগুলো কার্ডিওভাসকুলার রোগের কারণ হতে পারে। একগুঁয়ে পেটের মেদ বৃদ্ধির একটি বড় কারণ হলো আমাদের খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনধারা। আপনিও কি এ ধরনের সমস্যায় ভুক্তভোগী?

পুষ্টিবিদ এবং হলিস্টিক হেলথ সার্ভিস প্রোভাইডার শালিনী সুধাকর তার ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে, তিনটি ভুলেই আমাদের পেটে মেদ জমে যায় এবং তা সহজে যেতে চায় না। আপনিও কি এ ধরনের সমস্যায় ভুক্তভোগী? চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, এক্ষেত্রে কোন ভুলগুলো করা যাবে না-

১. ভারসাম্যহীন খাবার খাওয়া

আপনি যখন প্রোটিন এবং ফাইবারের মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি মিস করেন এবং আপনার খাবারকে প্রধানত কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ হয়ে যায়। এটি তখন পেটে মেদ তৈরি করতে পারে। পুষ্টিবিদ শালিনী সুধাকর শেয়ার করেছেন যে, কার্বোহাইড্রেট মূলত গ্লুকোজ এবং দ্রত তা আপনার ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়াতে পারে। এতে উচ্চ চিনির মাত্রা আপনার শরীরের কর্টিসলের মাত্রা বাড়ায় যা পেটে মেদ জমার কারণ হতে পারে।

২. খাবারের প্রতি ক্রেভিং নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা

পুষ্টিবিদ সুধাকর বলেন যে, আপনি যখন ভারসাম্যহীন খাবার খান এবং তা আপনার শরীরের কর্টিসলের মাত্রা বাড়ায়, তখন এটি আপনার মিষ্টি বা সুস্বাদু কিছুর জন্য ক্রেভিং হতে থাকে। এক্ষেত্রে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না এবং আপনি প্রচুর চর্বিযুক্ত খাবার খেতে থাকবেন, যা আপনার পেটের মেদ বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।

৩. পর্যাপ্ত পানি পান না

যখন আপনার কোষ, পেশী এবং টিস্যু ডিহাইড্রেটেড হয় তখন এটি ক্ষুধা হিসাবেও অনুভূত হতে পারে। এই ডিহাইড্রেশনকে ক্ষুধা হিসেবে নিলে বেশি খাওয়ার ভয় থেকে যায় বলে জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ সুধাকর। আপনি যখন বেশি খান, তখন বাড়তি ক্যালোরি যোগ হয় এবং এটি আপনার পেটের চর্বিতে জমা হয়। তাই ক্ষুধা অনুভব করলে প্রথমে পানি পান করুন।

মেদ ঝরাতে খেতে পারেন এই ৫ খাবার
মেদ ঝরাতে মানুষ অনেক কিছু করে থাকেন। শরীরচর্চা, জিম ও নিয়ম মেনে খাওয়াদাওয়া করেন। অথচ এত কিছু করে হলেও ওজন কমে, কিন্তু পেটের মেদ সহজে ঝরতে চায় না। তাহলে কীভাবে কম সময়ে পেটের মেদ ঝরাবেন?

পুষ্টিবিদেরা বলছেন, খাওয়াদাওয়া কম করলে পেটের মেদ কমিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা বেশি করে খেলে পেটের মেদ ঝরবে সহজেই। খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে—

ওটস

ওজন কমাতে ওটসের জুড়ি মেলা ভার। পেটের মেদ ঝরাতেও ওট্স সাহায্য করতে পারে। তাই পেটের মেদ বাড়লেও, চিন্তা না করে ওটসের ওপর ভরসা রাখা যায়। সকালের জলখাবারে ওট্স রাখতে পারলে ভাল। তবে, নিয়মিত খেতে হবে।

গ্রিন টি

ছিপছিপে থাকতে গ্রিন টি-র ওপর ভরসা রাখেন অনেকেই। পেটের বাড়তি মেদ ঝরাতেও গ্রিন টি কাজে লাগতে পারে। গ্রিন টি বিপাকহার বাড়িয়ে তোলে। সেই সঙ্গে ফ্যাট ঝরাতেও গ্রিন টি-র জুড়ি মেলা ভার। বিশেষ করে তলপেটের মেদ ঝরাতে গ্রিন টি-র কাপে চুমুক দেওয়াই যায়।

গ্রিক ইয়োগার্ট

বাড়তি মেদ ঝরাতে শুধু টক দই নয়, গ্রিক ইয়োগার্টও সমান উপকারী। প্রোবায়োটিক উপাদান সমৃদ্ধ গ্রিক ইয়োগার্ট হজমের গোলমাল কমায়। হজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকলে মেদও জমতে পারে না।

সামুদ্রিক মাছ

সামুদ্রিক মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে ভরপুর পরিমাণে। এই ফ্যাটি অ্যাসিড ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে তো পারেই, সেই সঙ্গে বাড়তি মেদ ঝরাতেও এটি দারুণ কাজ করে। প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতেও সামুদ্রিক মাছ উপকারী।

লঙ্কা

ঝাল লাগলেও এক বার যদি ভালবেসে ফেলা যায়, তা হলে আর ওজন নিয়ে ভাবতে হবে না। লঙ্কায় রয়েছে ক্যাপাসাইসিন, যা মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। ক্যালোরি পোড়াতেও লঙ্কা খুব কার্যকর।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: