মেয়েদের যৌনাঙ্গ বেশি বড় হলে কী করণীয়?

নারীদের যৌন অঙ্গ বলতে স্তন (ব্রেস্ট, বুবস্), যোনীপথ (ভ্যাজায়না), নিতম্ব (পাছা) সবকিছুই বুঝায়। অর্থাৎ সংবেদনশীল অঙ্গ। যোনী ছোট করার কার্যকরী উপায় আছে, সার্জারী করেও ভ্যাজায়না ছোট করতে পারেন। এছাড়া জ্বীম করলেই ভ্যাজায়না টাইট হয়।

আবার কিছু কিছু ঔষধ আছে, যা খেলে যোনী ক্রমে ক্রমে ছোট ও টাইট হয়ে আসে। আর সেই ঔষধ নিতে হলে হাকীম মিজানুর রহমান এর সাথে যোগাযোগ করুন। সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ডেলিভারী দেওয়া হয়।

কী কী কারণে যোনি প্রসারিত হয়?
বারবার যৌন সম্পর্ক গড়ার সঙ্গে যোনি প্রসারিত হবার কোন সম্পর্ক না থাকলেও আলাদা কিছু কারণে প্রসারিত হতে পারে।

সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় এবং যোনিপথে জন্মদানের সময় মেয়েদের যোনি প্রসারিত হয়।

তবে যেহেতু এটি স্থিতিস্থাপক, তাই পরবর্তী সময়ে পুরোপুরি না হলেও জায়গাটি অনেকটাই আগের অবস্থায় ফিরে আসে।

যোনি প্রসারিত হবার আরেকটি কারণ নারীদের বয়স।

ডঃ নৃন্ময় বিশ্বাস বলেন, “নারীদের যোনির ভেতরের অংশে যে পেলভিক দেয়াল থাকে সেটা বয়স বাড়লে দুর্বল হয়ে যায়। ফলে যোনি প্রসারিত হয়”।

মূলত ৪০’র পর নারীরা এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হন।

এছাড়া হরমোনাল কারণেও যোনি প্রসারিত হতে পারে।

“এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন এন্ড এন্ড্রোজেন নামক হরমোনের কারণে নারীদের পেলভিক দেয়াল শক্তিশালী হয়কোন কারণে এই হরমোনগুলোর প্রভাব যদি কমে যায় তাহলে পেলভিক দেয়াল দুর্বল হয়ে যোনি প্রসারিত হয়ে যায়,” মি. বিশ্বাস বলেন।

শারীরিক কিছু বৈশিষ্ট্যের কারণেও জন্মগতভাবেই যোনি দুর্বল হতে পারে বলেও জানান তিনি।

“ছোটবেলা থেকেই কারো পেলভিস বা শ্রোণী যদি চাপা হয়, তবে তার যোনি প্রসারিত হবার সুযোগ কম থাকে। ঠিক তেমনি অনেকের শ্রোণী জন্মগতভাবে দুর্বল থাকে, ফলে তা প্রসারিত হবার সুযোগও বেশি থাকে।

রাজধানীতে বসবাস করা গৃহিণী মিজ বসুধা বলেন, যোনি নিয়ে তার স্বামী অভিযোগ করতেন।

যৌন সম্পর্কের সময় মিজ বসুধার স্বামী তার যোনি নিয়ে মন্তব্য করেন যে তা ‘স্যাগি’ বা ‘ঢিলা’ হয়ে গেছে। এর কারণ হিসেবে অন্য পুরুষের সঙ্গে তার অজান্তে সম্পর্ক গড়ে তোলার মতো অভিযোগও করেন তার স্বামী।

সম্পর্কের দুই বছরের মাথায় তার স্বামী এই অভিযোগ করেন। এসময় তার সন্তানদের কেউই জন্ম নেননি।

অথচ এই বিষয়ে তার কোন ধারনাই ছিল না। এর প্রভাব দাম্পত্য জীবনেও পড়ার কথা জানান মিজ বসুধা।

তিনি বলেন, এর ফলে শ্রদ্ধাবোধের জায়গাটা নড়ে যায়। সম্পর্কে নেতিবাচকতা কাজ করে আর স্বাভাবিক দাম্পত্য এগিয়ে নেয়া কঠিন হয়ে পড়ে।

এমনই ঘটনার শিকার হয়েছেন আরেক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া নারী সাদিয়া (ছদ্মনাম)।

তিনি বলেন, পূর্ব সম্পর্কের কথা টেনে তার সঙ্গী যোনি নিয়ে মন্তব্য করেন যে, এটি এতটাই ঢিলা হয়ে গেছে যে তিনি ভেতরে প্রবেশ করলে মিজ সাদিয়া বুঝতেই পারবেন না।

পরবর্তী সময়ে এই ঘটনার জেরে তাদের ছাড়াছাড়িও হয়ে যায়।

আগের তুলনায় সন্তান জন্ম দেয়ার ক্ষেত্রে যোনির বিষয়ে নারীদের উদ্বেগ বেড়েছে বলে জানান বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডাঃ রওশন আরা বেগম।

তিনি বলেন, সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে প্রয়োজন হলে যোনি কেটে সন্তান বের করা হয় এবং পরে তা আবার সেলাই করে দেয়া হয়।

আগে এটি নিয়ে কেউ তেমন মাথা না ঘামালেও বর্তমানে দৃশ্য অনেকটাই ভিন্ন। অনেক সময় নবজাতক জন্মের আগে দাদী বা নানী সম্পর্কের কেউ এসে বারবার করে বলেন যেন যোনিপথে কোন কাটাছেঁড়া না হয়।

যোনিপথে সন্তান জন্ম দিয়ে যোনি প্রসারিত হওয়ায় দাম্পত্য জীবনে সমস্যা তৈরি হবার সংকট নিয়েও অনেক নারী ডাক্তারের সঙ্গে আলাপ করেন। সেক্ষেত্রে সি-সেকশন বা সিজারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয়াকেই বেছে নেন তারা।

 

যোনির জন্য বিশেষ ব্যায়াম
বয়স বা হরমোনাল বিভিন্ন কারণে যোনি প্রসারিত হলে তা আবার সঙ্কুচিত হবার কোন উপায় আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ফিস্টুলা বিশেষজ্ঞ এবং গাইনোকোলজি সার্জন ডঃ নৃন্ময় বিশ্বাস বলেন, পেলভিক ফ্লোর নামে এক ধরনের বিশেষ ব্যায়ামের মাধ্যমে তলপেটের যে মাংসপেশি দুর্বল হবার কারণে যোনি প্রসারিত হয়েছিল সেই শক্তি কিছুটা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

তবে এতে করে খুব বেশি পরিবর্তন হয় না বলেও জানান তিনি। এছাড়া বিশেষ অপারেশনের মাধ্যমে যোনি সঙ্কুচিত করা যায়।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: