শুধু ধূমপান নয়, আরও যে কারণে হয় ফুসফুসের ক্যানসার

বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারের মধ্যে চতুর্থ সর্বাধিক সাধারণ ক্যানসার হলো ফুসফুসের ক্যানসার। ধূমপায়ীদের মধ্যে এই রোগের ঝুঁকি বেশি। তবে ধূমপান ছাড়াও বিভিন্ন কারণে ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

যদিও জীবনধারায় কিছু স্বাস্থ্যকর পরিবর্তনের মাধ্যমে সহজেই প্রতিরোধ করা যায় এই ব্যাধি। তবে এই ক্যানসার হলে এর থেকে বাঁচার কোনো নিশ্চিত উপায় নেই।

ধূমপান এড়ানোর মাধ্যমে ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি কমানো যায়। ধূমপান একটি নীরব ঘাতক। প্রাথমিক পর্যায়ে ফুসফুসের ক্যানসারের লক্ষণ প্রায় থাকেই না। যখন সমস্যা বেশ বেড়ে যায় তখন উপসর্গগুলো প্রকাশ পায়।

ফুসফুসের ক্যানসারে লক্ষণ কী কী?
১. কাশির সময় রক্ত
২. শ্বাসকষ্ট
৩. বুকে ব্যথা
৪. ওজন কমে যাওয়া ও
৫. হাড়ের ব্যথা ইত্যিাদি।

অধূমপায়ীদেরও ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি আছে
ধূমপান না কারলেও পরোক্ষ ধূমপানের কারণও হতে পারে ফুসফুসের ক্যানসারের অন্যতম কারণ। চেইন স্মোকারের আশপাশে থাকলে আপনার ফুসফুসের ক্যানসার হতে পারে।

আপনার পাশে অন্য কেউ ধূমপান করলেও সিগারেট থেকে প্রচুর রাসায়নিক শ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করছেন আপনি ও অন্যান্যরা। যা সবার মধ্যেই ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

এর সঙ্গে বায়ু দূষণও এই ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। তাই ধূমপায়ীদের কাছ থেকে দূরে থাকতে হবে। আর যারা ধূমপানে আসক্ত তারা অবশ্যই এই অভ্যাস ত্যাগ করুন।

চিকিৎসা :

ফুসফুসের ক্যান্সারের চিকিৎসা পদ্ধতি এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল সার্জারি, কেমোথেরাপি ও রেডিয়েশন থেরাপি। অনেক সময় তিনটি পদ্ধতির সমন্বিত চিকিৎসা দেওয়া হয়। টার্গেটেড থেরাপি বর্তমানে ব্যবহার হয়ে থাকে। প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে রোগ প্রতিকার করা সহজ হয়।

ফুসফুসের ক্যান্সারের চিকিৎসা নির্ভর করে তার রোগের প্রকারের উপর। ফুসফুসের ক্যান্সারকে বিস্তৃতভাবে দুই প্রকারে বিভক্ত করা হয়, নন স্মল সেল লাং ক্যান্সার (NSCLC) এবং স্মল সেল লাং ক্যান্সার। NSCLC আবার স্কোয়ামাস, অ্যাডেনো এবং অন্যান্য ধরণের ক্যান্সারে বিভক্ত। ফুসফুসের ক্যান্সার একাধিক ভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে চিকিত্সা করা হয় এবং নির্বাচিত ক্রম এবং পদ্ধতির ধরন প্রায়শই রোগীর ক্যান্সারের ধরন এবং ক্যান্সার কতদূর ছড়িয়েছে তার উপর নির্ভর করে।

সার্জারি
ফুসফুসের ক্যান্সারের জন্য অস্ত্রোপচার সাধারণত স্টেজ 1 এবং স্টেজ 2 এ করা হয়, চিকিত্সার এই পদ্ধতি মূলত টিউমার অপসারণের জন্য করা হয়। অস্ত্রোপচারের ব্যাপ্তি সেগমেন্টেক্টমি (ফুসফুসের ছোটো অংশ) থেকে নিউমোনেক্টমি (ফুসফুসের একটা দিক) পর্যন্ত হতে পারে।

কেমোথেরাপি
নন স্মল সেল লাং ক্যান্সারের ক্ষেত্রে গবেষণায় দেখা গেছে যে, যখন রোগীদের অ্যাডজুভেন্ট কেমোথেরাপি দেওয়া হয়, যেটি কেমোথেরাপি যা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে টিউমার অপসারণের পরে দেওয়া হয়, তখন ক্যান্সারের ফিরে আসার সম্ভাবনা খুব কম থাকে। স্টেজ 3 ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য, রেডিয়েশনের সাথে কেমোথেরাপি দেওয়া হয় কারণ টিউমারটি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অপসারণ করা যায় না। চতুর্থ পর্যায়ে কেমোথেরাপি বা টার্গেটেড থেরাপিকেই প্রধান চিকিৎসা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

নিওঅ্যাডজুভেন্ট চিকিত্সা
নিওঅ্যাডজুভেন্ট ট্রিটমেন্ট হল সেই চিকিৎসা যেখানে সার্জারি বা রেডিয়েশনের আগে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। এই ধরনের চিকিত্সা টিউমারটিকে ছোট আকারে সঙ্কুচিত করতে সাহায্য করতে পারে, ফলত অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে টিউমারটিকে তুলে ফেলা সহজ হয়ে ওঠে।

টার্গেটেড চিকিৎসা
টার্গেটেড ট্রিটমেন্ট হল এমন ধরনের চিকিৎসা যা বিশেষভাবে ক্যান্সার কোষের পৃষ্ঠে উপস্থিত লক্ষ্যবস্তু (নির্দিষ্ট প্রোটিন) সংযুক্ত বা ব্লক করে শুধুমাত্র ক্যান্সার কোষকে আক্রমণ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

ইমিউনোথেরাপি
ইমিউনোথেরাপি ফুসফুসের ক্যান্সারের চিকিৎসার নতুন পদ্ধতি হয়ে উঠেছে। ইমিউনোথেরাপি ভালোভাবে সহ্য করা যায় এবং এটির কার্যপ্রণালীর কারণে ন্যূনতম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ইমিউনোথেরাপি চারটি বিভাগে রয়েছে:

মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি
এগুলি ল্যাব দ্বারা তৈরি অ্যান্টিবডি যা শরীরের নির্দিষ্ট টিউমার অ্যান্টিজেনকে লক্ষ্য করে

চেকপয়েন্ট ইনহিবিটার
এগুলি লক্ষ্য অণু এবং চেকার হিসাবে কাজ করে, তারা ভারসাম্য বজায় রাখে এবং ইমিউন প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।

থেরাপিউটিক ভ্যাকসিন
এটি টিউমার নির্দিষ্ট ভ্যাকসিন হিসেবে কাজ করে

অ্যাডপটিভ টি-সেল ট্রান্সফার
এই পদ্ধতিতে টি-কোষ, যা এক ধরণের শ্বেত রক্তকণিকা রোগীর শরীর থেকে সরানো হয় এবং রাসায়নিকভাবে চিকিত্সা করা হয় রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া উন্নত করার জন্য এবং রোগীর শরীরে ইমিউন সিস্টেমের অ্যান্টিক্যান্সার প্রতিক্রিয়া বাড়াতে পুনরায় প্রবর্তন করা হয়।

স্মল সেল লাং ক্যান্সারের জন্য কী কী ট্রিনমেন্ট অপশন রয়েছে?
স্মল সেল লাং ক্যান্সারের তিনটি প্রধান চিকিত্সার বিকল্প রয়েছে এবং সেগুলি নীচে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে:

কেমোথেরাপি এবং বিকিরণ
স্মল সেল লাং ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য, ক্যান্সার যে পর্যায়েই হোক না কেন, কেমোথেরাপি একটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা। লিমিটেড স্টেজ স্মল সেল লাং ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য রেডিয়েশনের সঙ্গে কেমোথেরাপি দেওয়া হয় এবং এক্সটেনশিভ স্টেজ স্মল সেল লাং ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কেবলমাত্র কেমোথেরাপি দেওয়া হয়।

প্রিভেনটিভ রেডিয়েশন থেরাপি
প্রিভেনটিভ রেডিয়েশন থেরাপি প্রধানত সেই রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যাদের ফুসফুসের ক্যান্সার কেমোথেরাপিতে ভাল সাড়া দিয়েছে এবং প্রিভেনটিভ রেডিয়েশন থেরাপি ক্যান্সারকে মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়া থেকে আটকায়, কারণ স্মল সেল লাং ক্যান্সার মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ার প্রবণতা থাকে।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: