টিনিয়া কর্পোরিস রোগের কারণ ও প্রতিকার

টিনিয়া কর্পোরিস ( tinea corporis ) শরীরের একটি ছত্রাক সংক্রমণ , টিনিয়ার অন্যান্য রূপের মতো। বিশেষত, এটি এক ধরনের ডার্মাটোফাইটোসিস (বা দাদ) যা বাহু ও পায়ে দেখা যায়, বিশেষ করে চকচকে ত্বকে; যাইহোক, এটি শরীরের যে কোনো উপরিভাগে ঘটতে পারে।

লক্ষণ ও উপসর্গ
এটি বিভিন্ন ধরনের চেহারা থাকতে পারে; সবচেয়ে সহজে শনাক্ত করা যায় বর্ধিত উত্থাপিত লাল রিংগুলি পরিষ্কার করার একটি কেন্দ্রীয় এলাকা সহ ( দাদ )। দাদ একই রকম দেখা দিতে পারে মাথার ত্বকে ( টিনিয়া ক্যাপিটিস ), দাড়ির অংশ ( টিনিয়া বারবে ) বা কুঁচকিতে ( টিনিয়া ক্রুরিস , যা জক ইচ বা ধোবি ইচ নামে পরিচিত)।

টিনিয়া কর্পোরিসের অন্যান্য ক্লাসিক বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে:

আক্রান্ত স্থানে চুলকানি হয়।
ফুসকুড়ির প্রান্তটি উঁচু দেখায় এবং স্পর্শ করার জন্য আঁশযুক্ত।
কখনও কখনও ফুসকুড়ির চারপাশের ত্বক শুষ্ক এবং ফ্ল্যাকি হতে পারে।
প্রায় সবসময়ই, সংক্রমণের এলাকায় চুল পড়া হবে।

কারণ
টিনিয়া কর্পোরিস ডার্মাটোফাইট নামে পরিচিত একটি ক্ষুদ্র ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট হয় । এই ক্ষুদ্র জীবগুলি সাধারণত ত্বকের উপরিভাগে বাস করে এবং যখন সুযোগটি সঠিক হয়, তখন তারা ফুসকুড়ি বা সংক্রমণ ঘটাতে পারে ।

সাধারণত একজন সংক্রামিত ব্যক্তির সাথে সরাসরি ত্বকের যোগাযোগের মাধ্যমেও এই রোগটি ব্যক্তি-থেকে-ব্যক্তি স্থানান্তরের মাধ্যমে অর্জিত হতে পারে। পশু থেকে মানুষের সংক্রমণও সাধারণ। দাদ সাধারণত পোষা প্রাণীর (কুকুর, বিড়াল) উপর হয় এবং একটি প্রাণী পোষা বা সাজানোর সময় ছত্রাক অর্জিত হতে পারে। দাদ অন্যান্য প্রাণী যেমন ঘোড়া, শূকর, ফেরেট এবং গরু থেকেও অর্জন করা যেতে পারে। ব্যক্তিগত যত্ন পণ্য, বিছানার চাদর, চিরুনি, অ্যাথলেটিক গিয়ার, বা আক্রান্ত ব্যক্তির দ্বারা দূষিত চুলের ব্রাশের মতো নির্জীব বস্তু স্পর্শ করেও ছত্রাক ছড়াতে পারে।

দাদ হওয়ার ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছে যারা:

ভিড়, আর্দ্র পরিস্থিতিতে বাস করুন।
অত্যধিক ঘাম, কারণ ঘাম একটি আর্দ্র ভেজা পরিবেশ তৈরি করতে পারে যেখানে প্যাথোজেনিক ছত্রাক বৃদ্ধি পেতে পারে। এটি বগল, কুঁচকি এবং পেটের চামড়ার ভাঁজে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ।
সকার , রাগবি বা কুস্তির মতো ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের খেলায় অংশগ্রহণ করুন ।
দরিদ্র বায়ুচলাচল সঙ্গে আঁটসাঁট, সংকুচিত পোশাক পরুন।
একটি দুর্বল ইমিউন সিস্টেম আছে (যেমন, যারা এইচআইভি সংক্রামিত বা ইমিউনোসপ্রেসিভ ড্রাগ গ্রহণ করে )।

রোগ নির্ণয়
একটি অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নীচে পরীক্ষা করা ত্বকের উপরিভাগের স্ক্র্যাপগুলি একটি ছত্রাকের উপস্থিতি প্রকাশ করতে পারে ৷ এটি KOH টেস্ট নামে একটি ডায়াগনস্টিক পদ্ধতি ব্যবহার করে করা হয়, যেখানে ত্বকের স্ক্র্যাপিংগুলিকে একটি স্লাইডে স্থাপন করা হয় এবং ত্বকের স্ক্র্যাপিংয়ের উপর কেরাটিন দ্রবীভূত করার জন্য একটি ফোঁটা পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড দ্রবণে নিমজ্জিত করা হয় যাতে হাইফাই, সেপ্টেটের মতো ছত্রাকের উপাদানগুলি ছেড়ে যায়। বা খামির কোষ দেখা যায়। যদি চামড়া স্ক্র্যাপিং নেতিবাচক হয় এবং একটি ছত্রাক সন্দেহ হয়, স্ক্র্যাপিং সংস্কৃতির জন্য পাঠানো হয়। যেহেতু ছত্রাক ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়, তাই সংস্কৃতির ফলাফল ইতিবাচক হতে বেশ কয়েক দিন সময় নেয়।

প্রতিরোধ
কারণ ছত্রাক উষ্ণ, আর্দ্র পরিবেশ পছন্দ করে, দাদ প্রতিরোধে ত্বক শুষ্ক রাখা এবং সংক্রামক উপাদানের সংস্পর্শ এড়ানো জড়িত। প্রাথমিক প্রতিরোধ ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে:

প্রাণী, মাটি এবং গাছপালা পরিচালনা করার পরে হাত ধোয়া।
অন্য লোকেদের উপর চরিত্রগত ক্ষত স্পর্শ করা এড়িয়ে চলা।
ঢিলেঢালা পোশাক পরা।
অন্যান্য লোকেদের সাথে শারীরিক যোগাযোগ জড়িত খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করার সময় ভাল স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন করা।

চিকিৎসা
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ত্বকে টপিকাল অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম প্রয়োগের মাধ্যমে চিকিত্সা করা হয়, তবে চিকিত্সা করা ব্যাপক বা কঠিন ক্ষেত্রে, মুখে ওষুধ দিয়ে পদ্ধতিগত চিকিত্সার প্রয়োজন হতে পারে। ওভার-দ্য-কাউন্টার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে টোলনাফ্টেট , সেইসাথে কেটোকোনাজল ( নিজোরাল শ্যাম্পু হিসাবে পাওয়া যায় যা টপিক্যালি প্রয়োগ করা যেতে পারে)।

উপলব্ধ প্রেসক্রিপশন ওষুধের মধ্যে, প্রমাণ টেরবিনাফাইন এবং নাফটিফাইনের জন্য সেরা , তবে অন্যান্য এজেন্টগুলিও কাজ করতে পারে।

টপিকাল অ্যান্টিফাঙ্গালগুলি কমপক্ষে 3 সপ্তাহের জন্য দিনে দুবার ক্ষতটিতে প্রয়োগ করা হয়। ক্ষতটি সাধারণত 2 সপ্তাহের মধ্যে সমাধান হয়ে যায়, তবে ছত্রাক সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা নিশ্চিত করতে আরও এক সপ্তাহ থেরাপি চালিয়ে যেতে হবে। যদি বেশ কয়েকটি দাদ ক্ষত থাকে, ক্ষতগুলি বিস্তৃত হয়, সেকেন্ডারি ইনফেকশনের মতো জটিলতা বিদ্যমান থাকে, বা রোগী ইমিউনো কমপ্রোমাইজড থাকে, মৌখিক অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। মৌখিক ওষুধগুলি দিনে একবার 7 দিনের জন্য নেওয়া হয় এবং এর ফলে ক্লিনিকাল নিরাময়ের হার বেশি হয়। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ হল ইট্রাকোনাজোল , টেরবিনাফাইন এবং কেটোকোনাজল ।

অ্যান্টিফাঙ্গাল ছাড়াও টপিকাল স্টেরয়েড ব্যবহারের সুবিধাগুলি অস্পষ্ট। একটি বৃহত্তর নিরাময় হার হতে পারে কিন্তু কোন নির্দেশিকা বর্তমানে এটি যোগ করার সুপারিশ করে না। হুইটফিল্ডের মলমের প্রভাবও অস্পষ্ট।

পূর্বাভাস
টিনিয়া কর্পোরিস মাঝারিভাবে সংক্রামক এবং মানুষ এবং পোষা প্রাণী উভয়কেই প্রভাবিত করতে পারে। যদি একজন ব্যক্তি এটি অর্জন করে তবে এটি ছড়িয়ে পড়া রোধ করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের সংক্রমণ এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে শিক্ষিত করা উচিত: সংক্রামিত ব্যক্তি এবং প্রাণীর সাথে ত্বকের সাথে ত্বকের যোগাযোগ এড়িয়ে চলুন, এমন পোশাক পরুন যা ত্বককে শ্বাস নিতে দেয় এবং অন্যদের সাথে তোয়ালে, পোশাক বা চিরুনি ভাগ করবেন না। যদি পোষা প্রাণীকে বাড়িতে বা প্রাঙ্গনে রাখা হয়, তবে প্রাণীটিকে টিনিয়ার জন্য পরীক্ষা করা উচিত, বিশেষ করে যদি প্যাচগুলিতে চুল পড়া লক্ষ্য করা যায় বা পোষা প্রাণীটি অত্যধিক আঁচড়াচ্ছে। বেশিরভাগ মানুষ যারা টিনিয়া অর্জন করেছেন তারা জানেন যে সংক্রমণটি কতটা অস্বস্তিকর হতে পারে। যাইহোক, ছত্রাক সহজে চিকিত্সা করা যেতে পারে এবং একটি সুস্থ ইমিউন সিস্টেমের সাথে ব্যক্তিদের প্রতিরোধ করা যেতে পারে।

সমাজ ও সংস্কৃতি
যখন ডার্মাটোফাইটিক সংক্রমণ কুস্তিগীরদের মধ্যে উপস্থিত হয় , সাধারণত মাথা, ঘাড় এবং বাহুতে ত্বকের ক্ষত দেখা যায় তখন একে কখনও কখনও টিনিয়া কর্পোরিস গ্ল্যাডিয়েটোরাম বলা হয়।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

 

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: