আইজিই বেড়ে গেলে করণীয় কি?

ইমিউনোগ্লোবুলিন ই (IgE) হল a অ্যান্টিবডি ধরনের. ইমিউন সিস্টেম অ্যান্টিবডি নামে পরিচিত প্রোটিন তৈরি করে যা শরীরকে সম্ভাব্য হুমকির বিরুদ্ধে নিজেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। শরীর IgG, IgM, IgA, IgE এবং IgD সহ বিভিন্ন ধরণের অ্যান্টিবডি তৈরি করে। এই অ্যান্টিবডিগুলির প্রতিটি একটি অ্যান্টিজেনের জন্য নির্দিষ্ট যা ইমিউন প্রতিক্রিয়াকে ট্রিগার করে। অল্প পরিমাণে ইমিউনোগ্লোবুলিন আইজিই রক্তে উপস্থিত থাকে এবং অ্যালার্জি এবং পরজীবী রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভূমিকা পালন করে।
একটি আইজিই সিরাম পরীক্ষা কি?

একটি সিরাম IgE স্তর পরীক্ষা বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ের জন্য দরকারী। এর প্রধান অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে একটি হল অ্যালার্জি নির্ণয়। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে খাদ্য এবং মৌসুমি অ্যালার্জি উভয়ই সনাক্ত করা যায়। আরেকটি আবেদন আছে হাঁপানি নির্ণয়. যদিও কম সাধারণ, একজিমাও এই পরীক্ষা ব্যবহার করে সনাক্ত করা যেতে পারে।

আইজিই সিরাম পরীক্ষার উদ্দেশ্য
একটি সিরাম IgE পরীক্ষার উদ্দেশ্য হল একজন ব্যক্তির রক্তে উপস্থিত IgE অ্যান্টিবডিগুলির মোট পরিমাণ পরিমাপ করা। এই পরীক্ষাটি এমন রোগ সনাক্ত করতে সাহায্য করতে পারে যা অ্যালার্জি হতে পারে এবং পরজীবী সংক্রমণের উপস্থিতি সনাক্ত করতে পারে।

IgE পরীক্ষাটি নির্দিষ্ট কিছু মেডিকেল অবস্থার নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয় যেমন:

খড় জ্বর এবং হাঁপানি
অ্যালার্জিক ব্রঙ্কোপালমোনারি অ্যাসপারজিলোসিস হল ফুসফুসে একটি নির্দিষ্ট ধরনের ছত্রাক সংক্রমণের জন্য অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া।
ত্বক, ফুসফুস এবং অন্যান্য অঙ্গে প্রদাহ
ক্যান্সার যে ইমিউন সিস্টেমের সাথে যুক্ত এবং নির্দিষ্ট ইমিউনোলজিকাল রোগের প্রকার.
এটি একটি চিকিত্সার কার্যকারিতা নিরীক্ষণ করার জন্যও সঞ্চালিত হতে পারে, ডাক্তারদের প্রয়োজন অনুসারে চিকিত্সার কৌশল পরিবর্তন করার অনুমতি দেয়।

কখন এই আইজিই সিরাম পরীক্ষা করা উচিত?
সাধারণত, শুধুমাত্র নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে মোট IgE পরীক্ষার ব্যবহার নিশ্চিত করে। একজন রোগী যদি ইমিউনোলজিক্যাল সমস্যা, পরজীবী সংক্রমণ, বা ফুসফুসের ছত্রাক সংক্রমণে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ার লক্ষণ দেখায় তবে একজন ডাক্তার মোট IgE রক্ত ​​পরীক্ষার সুপারিশ করতে পারেন। যদি কারও হাঁপানি থাকে বা অ্যালার্জির উপসর্গ যেমন সর্দি বা চুলকানি, ভিড় বা হাঁচির মতো অনুভব করে, ডাক্তার IgE স্তরের রক্ত ​​পরীক্ষার পরামর্শ দিতে পারেন। যদি একজন ব্যক্তির ইতিমধ্যে অ্যালার্জির কারণে হাঁপানিতে ধরা পড়ে, তবে ডাক্তার মোট IgE পরীক্ষার পরামর্শও দিতে পারেন। এই ক্ষেত্রে, পরীক্ষাগুলি চিকিত্সাকে অপ্টিমাইজ করতে এবং কিছু হাঁপানির ওষুধের জন্য সঠিক ডোজ নির্ধারণে সহায়তা করতে পারে।

আইজিই সিরাম পরীক্ষার জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?
অ্যালার্জির রক্ত ​​​​পরীক্ষার আগে, বেশিরভাগ লোকের কোন বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করার প্রয়োজন নেই। কিছু ক্ষেত্রে, স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী পরীক্ষার আগে রোগীদের খাওয়া বা পান করা থেকে বিরত থাকতে বলতে পারে। রোগী যদি অ্যান্টিহিস্টামাইন গ্রহণ করেন তবে প্রদানকারীকে জানানো গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা অ্যালার্জির রক্ত ​​​​পরীক্ষার আগে রোগীকে সেগুলি ব্যবহার বন্ধ করার অনুরোধ করতে পারে।

আইজিই সিরাম পরীক্ষার সময় কী ঘটে?
মোট IgE পরীক্ষার জন্য রক্তের নমুনা নেওয়া প্রয়োজন। এই প্রক্রিয়াটি সাধারণত একটি মেডিকেল সুবিধা বা হাসপাতালে সঞ্চালিত হয়। পরীক্ষার পরে কেউ তাদের নিয়মিত কার্যক্রমে ফিরে যেতে পারে। একটি সিরাম IgE রক্ত ​​​​পরীক্ষার খুব কম সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। বাহুতে সামান্য ব্যথা বা ক্ষত হতে পারে, তবে এগুলি শীঘ্রই কমে যাবে।

আইজিই সিরাম পরীক্ষার ফলাফল
একজন ব্যক্তির অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যদি তাদের IgE মাত্রা প্রস্তাবিত থ্রেশহোল্ড অতিক্রম করে। যাইহোক, IgE পরীক্ষার ফলাফলগুলি একজন ব্যক্তি যে অ্যালার্জির সম্মুখীন হতে পারে তা নির্দিষ্ট করে না। যদি একজন ব্যক্তির উচ্চ মোট IgE স্তর থাকে, তবে তার এক বা একাধিক অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সামগ্রিক IgE স্তর এক্সপোজারের সময় অ্যালার্জেন-নির্দিষ্ট IgE মাত্রা বৃদ্ধির দ্বারা প্রভাবিত হয়, যার পরে সময়ের সাথে সাথে পরবর্তী হ্রাস হয়। পরীক্ষা পরিচালনাকারী পরীক্ষাগার এবং ব্যবহৃত পরিমাপের নির্দিষ্ট ইউনিটের উপর নির্ভর করে IGE রক্ত ​​পরীক্ষার স্বাভাবিক পরিসর পরিবর্তিত হতে পারে।

সাধারণ IgE স্তরের প্রাপ্তবয়স্করা

>150 IU/mL

উচ্চ IgE স্তরের প্রাপ্তবয়স্করা

<200 IU/mL

স্বাভাবিক সীমার: সিরাম IGE পরীক্ষার স্বাভাবিক পরিসীমা নির্দেশ করে যে একজন ব্যক্তির কোন পরিচিত অ্যালার্জি নেই।

উচ্চ IgE স্তর: যদি একজন ব্যক্তির IgE মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তবে এটি নির্দিষ্ট খাবার বা অ্যালার্জেনের প্রতি অ্যালার্জি নির্দেশ করতে পারে।

অত্যন্ত উচ্চ IgE স্তর: কখনও কখনও, IgE মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেশি হতে পারে, যা গুরুতর অ্যালার্জির পরামর্শ দেয় যা সম্ভাব্য ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি অবস্থার দিকে নিয়ে যেতে পারে।

উপসংহার
অ্যালার্জি নিছক বিরক্তিকর থেকে অত্যন্ত অস্বস্তিকর বা এমনকি বিপজ্জনক হতে পারে। সৌভাগ্যবশত, IgE-এর সাথে অ্যালার্জি পরীক্ষা সহজেই পাওয়া যায়, যা অ্যালার্জির কারণগুলি সনাক্ত করতে সাহায্য করতে পারে, ব্যক্তিদের সেই অ্যালার্জেনগুলি এড়াতে তাদের জীবনধারা সামঞ্জস্য করতে সক্ষম করে৷

বিবরণ
1. ইমিউনোগ্লোবুলিন IgE সিরাম কিসের জন্য পরীক্ষা করে?
উঃ। ইমিউনোগ্লোবুলিন আইজিই সিরাম পরীক্ষা রক্তে আইজিই-এর মাত্রা পরিমাপ করে। এটি হাঁপানি এবং খড় জ্বরের মতো নির্দিষ্ট অ্যালার্জির অবস্থা নির্ণয় করতে ব্যবহৃত হয়।

2. IgE সিরাম পরীক্ষার সাথে যুক্ত কোন ঝুঁকি আছে কি?
উঃ। অ্যালার্জির জন্য রক্ত ​​​​পরীক্ষা কোনও উল্লেখযোগ্য ঝুঁকি তৈরি করে না। কিছু ব্যক্তি রক্ত ​​ড্রয়ের স্থানে সামান্য রক্তপাত, ক্ষত বা ব্যথা অনুভব করতে পারে, তবে এই লক্ষণগুলি সাধারণত এক বা দুই দিনের মধ্যে সমাধান হয়ে যায়।

3. উচ্চ IgE স্তরের লক্ষণগুলি কী কী?
উঃ। উচ্চ IgE মাত্রার ফলে ক্রমাগত হাঁচি, চুলকানি বা জলযুক্ত চোখ, ত্বকে ফুসকুড়ি, শ্বাসকষ্ট এবং মুখ বা গলা ফুলে যাওয়াসহ গুরুতর অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে।

রেফারেন্স:
https://www.verywellhealth.com/ige-test-overview-6362110

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

 

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: