শরীরের বাড়তি ওজন ঝরিয়ে ফিট থাকতে কে না চায়! তবে অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে ওজন বেড়ে যায়। যা শরীরের মারাত্মক বিপদ ডেকে আনতে পারে।
অনেকেই এখন ওজন কমানোর রেসে দৌড়াচ্ছেন। তবে দ্রুত ওজন কমাতে গিয়ে অন্য কোনো বিপদ ডেকে আনছেন না তো? সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
কম সময়ের মধ্যে ওজন কমাতে গেলে নানা ধরনের ভুল হয়ে যায়। তাই ওজন কমাতে গিয়ে ৩টি ভুল একদমই করবেন না-
>> প্রোটিনযুক্ত খাবার অবশ্যই পাতে রাখতে হবে। অনেকেরই ভুল ধারণা থাকে, প্রোটিন কম খেলে ওজন দ্রুত কমে। তবে খাবারে প্রোটিন না থাকলে অতিরিক্তি ক্ষুধাও লাগবে, আবার শরীরের পেশিও ক্ষয় হবে।
অন্যদিকে পর্যাপ্ত প্রোটিন রাখলে ক্যালোরির চাহিদা কমে। শরীরে শক্তিও জোগায়। তাছাড়া করোনার চিকিৎসায় বারবার করে বলা হচ্ছে খাদ্যে প্রোটিন থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
>> প্রোটিন কম খাওয়ার চেয়েও বিপজ্জনক হলো দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকা। ওজন কমাতে অনেকেই না খেয়ে থাকেন কিংবা ফাস্টিং করেন। তবে জানেন কি, সকাল, দুপুর বা রাত কোনো এক বেলাতেও খাবার বাদ দেওয়া ঠিক নয়।
খালি পেটে থাকলে রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা কম পায় শরীর। ফলে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা বাড়ে। তাই পেট খালি না প্রতিবেলায় অল্প করে খেতে হবে। আর তা যেন হয় পুষ্টিকর, সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
>> ওজন কমাতে হলে প্রথমেই নজর দিতে হবে ঘুমের দিকে। কারণ পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমেও ওজন কমানো যায়। তবে তা হতে হবে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা।
মনে রাখবেন, কম ঘুমিয়ে শুধু ব্যায়াম করে বা খাওয়া কমিয়ে সুস্থ থাকা যায় না। এতে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। আর এই মহামারির সময় সবাইকে সতর্ক ও সচেতন হয়ে তবেই ওজন কমাতে হবে।
হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ
হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।
হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।
সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-
বদহজম যেমন বুকে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।
আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।
বাম কাঁধে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।
পেটের মাঝখানে ব্যথা
এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।
অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।
ঠান্ডা ঘাম
হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।
যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।