সঙ্গীকে জড়িয়ে ধরার সময় যে নিয়ম মানা উচিত

ভালোবাসার অভিব্যক্তি হিসেবে একজন আরেকজনক জড়িয়ে ধরেন। শুধু যে দম্পতিরাই একে অন্যকে জড়িয়ে ধরেন ভালোবাসা প্রকাশে, তা কিন্তু নয়। বাবা-মা, ভাই-বোন’সহ প্রিয় মানুষকে জড়িয়ে ধরার মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা দুটোই মেলে।

তবে কাউকে জড়িয়ে ধরার আগে কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করা উচিত। এমনটিই মত বিশেষজ্ঞদের। কাউকে আলিঙ্গন করার সময় ৫ নিয়ম মানা জরুরি।

নির্বাচনী হন

আপনি এলোমেলোভাবে যে কাউকে ইচ্ছে হলেই আলিঙ্গন করতে পারবেন না। আলিঙ্গনে তাড়াহুড়ো করবেন না। কাউকে আলিঙ্গন করার আগে, নিজেকে কিছুটা সময় দিন ও বন্ধু বা প্রিয়জন হিসেবে আপনার জীবনে তার গুরুত্ব সম্পর্কে চিন্তা করুন।

অনুমতি নিন

আপনি যদি আলিঙ্গনের জন্য সঙ্গীর কাছে অনুমতি নেন, তাহলে দেখবেন তিনি আপনাকে ভদ্র আর সৎ হিসেবে ভাববেন। এমনও হতে পারে তিনি চাচ্ছেন না আলিঙ্গন করতে, সেক্ষেত্রে তার অনুভূতির কদর করুন ও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করুন।

বেশি সময় জড়িয়ে ধরবেন না

আলিঙ্গন একটি সময়সীমার মধ্যে থাকা উচিত। এই সময়সীমা দুটি মানুষের মধ্যে ব্যবধান তৈরি করে বা পূরণ করে। আলিঙ্গনের জন্য আদর্শ সময় সর্বোচ্চ ৩ সেকেন্ড।

মুখোমুখি যোগাযোগ এড়িয়ে চলুন

জড়িয়ে ধরার সময় মুখের সঙ্গে মুখ লাগানোর চেষ্টা করবেন না। হয়তো আপনি ভালোবাসার প্রকাশ করতে গেলেন কিন্তু সঙ্গী ভুল ভেবে বসলেন! সেক্ষেত্রে সম্পর্কে ব্যবধানের সৃষ্টি হবে। তাই আলিঙ্গনের সময় মুখোমুখি যোগাযোগ এড়িয়ে চলুন।

অন্যদেরকে পর্যবেক্ষণ করুন

প্রিয়জনকে আপনি আলিঙ্গন করতেই পারেন, তবে পাবলিক প্লেসে এমনটি করলে অন্যরা কী ভাববেন সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত। শুধু নিজের অনুভূতি নয় বরং সঙ্গী পরিস্থিতিও বিবেচনা করা উচিত।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: