স্ত্রীর মন জয়ের ৭ কৌশল জেনে নিন

কথায় আছে সংসার সুখী হয় রমণীর গুণে। সংসার সুখের করতে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের ছাড় দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। এছাড়া সংসার সুখের করতে দুজনের ভালোবাসার বিকল্প নেই।

পরিবারের কর্তা হিসেবে স্ত্রী ও সন্তানদের সুখী রাখার দায়িত্ব স্বামীর।সংসারের সবার বিষয়ে তার খোঁজ রাখতে হবে।

রুটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, সংসারে স্বামীর তুলনায় স্ত্রীকে সুখী রাখা বেশি কঠিন। তাই সংসারে যদি সুখ চান তবে অবশ্যই সবার আগে স্ত্রীকে সুখে রাখুন। তবে স্ত্রীকে সুখে রাখার কিছু কৌশল রয়েছে।

আসুন জেনে নেই স্ত্রীকে সুখে রাখার কিছু কৌশল। এই কৌশলগুলো লেখা হয়েছে লাভ লানিং ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে।

ফোনে কথা বলুন

বেশিরভাগ সময়ে পরিবার বাজার সদাই ও শপিংয়ের জন্য স্ত্রীকে ফোন করা হয়।তবে স্ত্রীর ভালোবাসা পেতে এর বাইরে ফোন করে তার খোঁজ নিন। ফোন করে বলুন আমি তোমাকে মিস করছি।

ফুল ও উপহার কিনুন

ফুল ও উপহার পছন্দ করে সবাই। স্ত্রীর মন জয় করতে মাঝে মাঝে তাকে ফুল ও ছোট ছোট উপহার দিতে পারেন।

স্ত্রীর কথা শুনুন

সময় নিয়ে স্ত্রীর কথা শুনুন ও তাকে বোঝার চেষ্টা করুন। তার আবেগকে গুরুত্ব দিন।

ঘরের কাজে সহযোগিতা

বাসায় রান্নার কাজ ও সন্তানের যত্ন নিতে স্ত্রীকে সহযোগিতা করুন। সারা দিন অফিস করে এসে ঘরের কাজ করতে আপনার ইচ্ছা করবে না। আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রেও কিন্তু বিষয়টি তাই। তাই ঘরের কাজে স্ত্রীকে সাহায্য করুন।

স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করুন

আপনার স্ত্রীর স্বপ্ন পূরণে যত্নশীল হোন। তার স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করলে সে আপনার প্রতি নির্ভর করবে। আর এতে সে খুশিও হবে।

প্রসংশা করুন

স্ত্রীর মন জয় করতে চাইলে তার প্রসংশা করুন এবং ‘হ্যাঁ’ বলুন। তার কোনো কাজ যদি আপনার ভালো না লাগে তবে বুঝিয়ে বলুন।

জড়িয়ে ধরুন ও ভালোবাসি বলুন

স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরা মন ও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কাউকে জড়িয়ে ধরলে মস্তিষ্ক থেকে ভালো অনুভূতির হরমোন বের হয়। আর এটি আমাদের সুখী করে। তাই স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরুন ও ভালোবাসি বলুন।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: