৫টি লক্ষণেই বুঝে নিন হাড়ের অবস্থা ভালো নেই

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয় হওয়া স্বাভাবিক। তবে অল্পবয়সীদের মধ্যেও অস্টিওপোরেসিসের ঝুঁকি বেড়েছে। হাড়ের যত্নের ক্ষেত্রে আমরা ভীষণ উদাসীন।

অতিরিক্ত পরিমাণে বাইরের খাবার, ভাজাভুজি, রাস্তার পাশের তেল মসলাদার খাবার খাওয়া হাড়ের ক্ষতি করে। ধূমপায়ীদের ক্ষেত্রে অবশ্য বয়সের আগেই হাড়জনিত সমস্যা শুরু হয়।

হাড়ের সমস্যাগুলো শরীরে বাসা বাঁধার আগে কিছু উপসর্গ দেখলেই সতর্ক হতে হবে। কোন কোন লক্ষণ দেখলেই চিকিৎসককে দেখাবেন-

পিঠের যন্ত্রণা

অফিসে একটানা ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের সামনে বসে কাজের জন্য অনেকেই পিঠের যন্ত্রণায় ভোগেন। কিছু দিন শরীরচর্চা ও যোগাসনের করলেই অবশ্য এই ব্যথা দূর করা সম্ভব। তবে এই সমস্যা দীর্ঘ দিনের হলে বুঝবেন, আপনার হাড়ের অবস্থা ভাল নয়।

নখ ভেঙে যাওয়া

নখের স্বাস্থ্য দেখেও বুঝতে পারবেন, হাড় মজবুত রয়েছে কি না! বার বার নখ ভেঙে গেলে বুঝতে হবে, শরীর দুর্বল হাড়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

হাতে ব্যথা

হাত দিয়ে কোনো কিছু আঁকড়ে ধরতে গেলে যন্ত্রণা হচ্ছে? গ্লাস ধরতে সমস্যা? আটা মাখতে গেলেও ব্যথায় নাজেহাল? হাড় দুর্বল হয়ে গেলে এমনটা হতে পারে।

দাঁতের মাড়ি আলগা হয়ে যাওয়া

দাঁতের মাড়ি আলগা হয়ে গেলেও তাকে দুর্বল হাড়ের লক্ষণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। বয়সের আগেই দাঁত পড়তে শুরু করলে তা হাড়ের দুর্বলতার লক্ষণ।

সামান্য আঘাতেই হাড়ে চিড় ধরা

হাড় দুর্বল হয়ে গেলে আঘাতের ঝুঁকি বাড়ে। শরীরচর্চা কিংবা হাঁটার সময় সামান্য আঘাতেই যদি হাড়ে চিড় ধরে, তা হলে সতর্ক হন। হাড়ের প্রতি যত্নশীল হোন।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: