ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত? বাজারে আসছে ওষুধ

বর্তমানে অনেকেই ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হচ্ছেন। শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমলে এই সমস্যা হতে পারে। এতে লিভার ফাইব্রোসিস বা তা থেকে সিরোসিসের মতো বড় সমস্যা হতে পারে। এই রোগের ওষুধ এখনও পাওয়া যায়নি। তবে শিগগিরই এই ওষুধের উৎপাদন শুরু হতে পারে। এজন্য চলছে গবেষণা।

সম্প্রতি ভারতের লখনউয়ের সঞ্জয় গান্ধী পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেস প্রতিষ্ঠানের এন্ডোক্রিনোলজি বিভাগের চিকিৎসকরা ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সাফল্য পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

এই গবেষণায় তারা এমন এনজাইম আবিষ্কার করেছেন যার সাহায্যে ফ্যাটি লিভার নিরাময় করা যেতে পারে। গবেষকদের দাবি, এখন মানবদেহে এই এনজাইম ব্যবহারের প্রস্তুতি চলছে।

গবেষক দলের সদস্য ডা. রোহিত সিনহা জানান, নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বাড়ছে ভারতে। এদেশের প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষ নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় আক্রান্ত। অর্থাৎ, যারা মদপান করেন না তারাও এই সমস্যায় ভুগছেন। এই ধরনের রোগীদের মধ্যে ডায়াবেটিস এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যাও থাকে। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত ব্যক্তিদের লিভারের সমস্যা বাড়তে পারে।

তিনি আরও জানান, ফ্যাটি লিভারে প্রদাহ তৈরি হলে তা ফাইব্রোসিসে পরিণত হতে পারে, যা লিভারের ক্ষতি করে।

আগামী দিনে এই রোগের ওষুধ তৈরি করা যেতে পারে। রোহিত সিনহা জানান, নবাবিষ্কৃত এনজাইমটি ফ্যাটি লিভার নিরাময় সাহায্য করবে। প্রথম পর্যায়ে ইঁদুরের ওপর করা পরীক্ষা সফল হয়েছে। এবার মানবদেহে তা প্রয়োগ করা হবে।

ডা. রোহিত সিনহার মতে, লিভারে এক্সট্রা সেলুলার আরএনএ নামে একটি অণু রয়েছে। এই অণু লিভারে আঘাত করলে প্রদাহ বাড়ে লিভার ফাইব্রোসিস সৃষ্টি করে। এটি প্রতিরোধ করার জন্য এনজাইম RNASE-1 আবিষ্কার করা গিয়েছে।

ডা. রোহিত সিনহা বলেন, নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ একটি জীবনচর্যাগত রোগ। যারা অ্যালকোহল পান করেন না তাদেরও এই রোগ হতে পারে। এই রোগে অতিরিক্ত চর্বি জমে। এতে ক্ষতি হয়। লিভার ফুলে যায় এবং ফাইব্রোসিস সৃষ্টি করে। যদি সময় মতো চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে লিভার সিরোসিসের কারণ হতে পারে।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: