ডায়াবেটিস বশে রাখতে যে ৩ ভুল করবেন না

ডায়াবেটিস রোগী এখন ঘরে ঘরে। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম এক কারণ হলো অনিয়মিত জীবনযাপন। এছাড়া অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতাও হতে পারে ডায়াবেটিসের কারণ।

নিয়মমতো খাবার না খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব নয়। তবে অনেক সময় সব রকম নিয়ম মেনেও সুফল পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে খাওয়া দাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু ভুল এড়িয়ে না গেলে মুশকিলে পড়তে হতে পারে। জেনে নিন ডায়াবেটিস বশে রাখতে যে ৩ ভুল করবেন না-

ফাইবার না খাওয়া

ডায়াবেটিস রোগীদের বেশি করে ফাইবারে সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি। এই বিষয় সম্পর্কে না জানার কারণে অনেকেই তা খান না। তাতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।

তাই ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া জরুরি। সাইট্রাস জাতীয় খাবার, শাকসবজি, শস্য, বিভিন্ন ধরনের ডালে আছে ফাইবার। তাই এ খাবারগুলো পাতে রাখা জরুরি।

বেশি পরিমাণে খাওয়া

সুস্থ থাকতে সব সময় পরিমিত খাবার খাওয়া জরুরি। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে পরিমাণমতো খাবার খাওয়া দরকার। তবে পছন্দের খাবার দেখলেই অনেকে নিজেকে আটকাতে পারেন না।

এর ফলে ওজন বাড়তে থাকে। ওজনের বাড়তে শুরু করলে শর্করার মাত্রাও বাড়তে থাকে। তাই ওজন বশে রাখা জরুরি।

সকালের খাবার না খাওয়া

ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের খাবার না খাওয়ার অভ্যাস অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে। সকালের দিকে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।

ওই সময় যদি পেট খালি থাকে, তাহলে শর্করার মাত্রা বশে রাখা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তাই ডায়াবেটিস থাকলে সকালে না খেয়ে থাকবেন না।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: