যৌন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী যেসব খাবার

স্বামী স্ত্রীর দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে কিছু কিছু বিষয় জেনে নিতে হয়। কারণ এটা যে কোনো বয়সেই শারীরিক, মানসিক এমনকি যৌন স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব রাখে।

তাই বয়স যাই হোক- সঠিক খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা, সুনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা ইত্যাদি সুস্থতার নিয়ামক। শরীর ও মন সুস্থ থাকলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের যৌন ক্ষমতা ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পায়।

সুষম খাদ্যাভ্যাস যৌন স্থায়ীত্ব বাড়াতে সহায়তা করে। তাছাড়া সুস্থ থাকতে সবসময়ই সুষম খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখার পরামর্শ দেন যুক্তরাষ্ট্রের পুষ্টিবিদ মার্গোট ট্যাশ।

ওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তিনি বলেন, “যৌন ক্ষমতার স্থায়িত্ব বাড়াতে পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা ও উন্নত জীবনযাত্রার দিকে মনোযোগ দেওয়া ও মানসিক চাপ হ্রাস করা প্রয়োজন।”

যুক্তরাষ্ট্রের ‘লাইসেন্সড ক্লিনিকাল সোশাল ওয়ার্কার’ সামিরা হাওয়ার্ড ও যৌন-স্বাস্থ্য সংস্থা ‘লাভহানি’র যৌন বিশেষজ্ঞ এই বিষয়ে একমত হয়ে বলেন, “আমরা যা খাই তা যৌনতার উপভোগ্যতার ওপর প্রভাব ফেলে। খাবার হিসেবে যা গ্রহণ করি তা হরমোনের মাত্রা, শক্তি ও প্রক্রিয়ার ওপরে সরাসরি প্রভাব ফেলে।”

নিউ ইয়র্ক’য়ের নিবন্ধিত পুষ্টিবিদ এবং ‘দ্য বেটার পিরিয়ড ফুড সলিউশন’য়ের লেখক ট্রেসি লকউড বেইকারম্যান বলেন, “যে খাবারগুলো খেয়ে মানুষ ভালো অনুভব করে সেগুলো পছন্দের কাজে আরও আগ্রহ ও সক্রিয়তা বাড়াতে সহায়তা করে। এক্ষেত্রে বলা যেতে পারে, এটা যৌন ক্রিয়াকলাপে আগ্রহী করতে ও দীর্ঘস্থায়ী করতে সহায়তা করে।”

আর এরকম কিছু খাবারের বর্ণনাও দিয়েছেন তারা।

ডুমুর: বেইকারম্যানের মতে, “ডুমুর, বিশেষত শুকনা ডুমুর নাস্তায় খাওয়া দেহে অ্যান্টিওক্সিডেন্ট ও পলিফেনলের মাত্রা বাড়ায়। এটা কোষের সুস্থতা, উন্মুক্ত রেডিকেলের কারণে হওয়া ক্ষয় হ্রাস ও দেহকে সতেজ অনুভূত করতে সহায়তা করে।”

এতে মন চাঙা হয় ও সহবাসে আগ্রহ ও স্থায়িত্ব বাড়ে।

টার্কি বা মুরগি: ট্যাশ বলেন, “অ্যামিনো অ্যাসিড এল-আর্জিনাইন সমৃদ্ধ খাবারগুলো ‘টেস্টোস্টেরন’ এবং রক্ত প্রবাহে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে, যা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে অনেকের মধ্যে কমতে পারে।”

টার্কি বা মুরগির মাংস সেই খাবারগুলোর মধ্যে একটি।

তিনি আরও বলেন, “এল-আর্জিনাইন, একটি অ্যামিনো অ্যাসিড যা প্রোটিন তৈরিতে সহায়তা করে। এটি রক্তনালীগুলোকে শিথিল করে, রক্ত প্রবাহ বাড়ায় এবং ‘ইরেকটাইল ডিসফাংশন’ রোধে সাহায্য করে।”

বিটের রস: ২০২০ সালে ‘ক্রিটিক্যাল রিভিউস ইন ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন’য়ে প্রকাশিত সমীক্ষায় দেখা যায় বিটের রস খাওয়ার পরে নাইট্রিক অক্সাইডে রূপান্তরিত হয় যা অক্সিজেন বৃদ্ধি ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে সম্পর্কিত।

ফলে খেলাধুলা করার সামর্থ বাড়ে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে এবং তা একইভাবে যৌন ক্ষমতা ও স্থায়িত্ব বাড়াতে সহায়তা করে।

কুমড়ার বীজ: কুমড়ার বীজ উচ্চ এল-আরজিনাইন সমৃদ্ধ যা দেহের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক বলে জানান, ট্যাশ।

ডার্ক চকলেট: যৌন স্থায়িত্ব বাড়াতে উপকারী।

ট্যাশ বলেন, “এটা উচ্চ ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ যা এন্ডোরফিন নিঃসরণে সহায়তা করে। আরও রয়েছে ‘ফিনাইল ইথাইলামাইন’ যা মন ভালো রাখতে ও যৌন স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখতে ভূমিকা রাখে।”

ডালিম: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, নাইট্রেইটস, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ যা যৌন স্থায়িত্ব বাড়াতে সহায়তা করে।

“এটা রক্তপ্রবাহ বাড়ায় এবং যৌনাঙ্গসহ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে অক্সিজেন সরবারহ করে। ফলে প্রাণবন্তভাব ও শক্তি পাওয়া যায়” বলেন বেইকারম্যান।

পেঁয়াজ: দীর্ঘস্থায়ী যৌনক্রিয়ায় পেঁয়াজ খাওয়া উপকারী।

বেইকারম্যানের মতে, “পেঁয়াজের ফ্লাভানয়েডস প্রদাহরোধী উপাদান তৈরি ও সরবারহে সহায়তা করে। ফলে দ্রুত প্রদাহ হ্রাস পায়। রক্ত প্রবাহের বৃদ্ধি দেহকে সহবাসে সক্রিয় করে তুলতে সহায়তা করে।”

মানুষের জীবনের অনেক ঘটনাই ঘটে। কারণ ‍যুবকটি যখন বিয়ে করে তখন সে দু’চার বছর ধরে স্ত্রীর সাথে অনায়াসেই সহবাস চালিয়ে যেতে পারে। কিন্তু পরবর্তীতে মানসিক, দৈনিক ও পরিবেশগত কারণে শরীরে Body Fluid বা ধাতুরস ধীরে ধীরে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকলে তখন এটা ধরে রাখা  আর সম্ভব হয় না।

নাইট কিং সেবন করলে পুরুষ এর যৌন সমস্যার সমাধান করে। যেমন অল্পক্ষণেই বীর্যপাত হয়ে যাওয়া, বেশিক্ষণ সহবাস করতে না পারা, সন্তান না হওয়া, প্রস্রাবের আগে পরে বীর্যপাত, সামান্য চাপেই বীর্যপাত, অসময়ে বীর্যপাত, পেনিসে ব্যথা-বেদনা ইত্যাদি সমস্যার জন্য একশত ভাগ কার্যকরী ও পরীক্ষিত।

যাদের লিঙ্গ সহবাসের সময় নরম হয়ে যায়, বেশিক্ষণ সহবাস করতে পারেন না, নাইট কিং তাদের জন্য আদর্শ। সারাদেশে হাজার হাজার মানুষ এটি ব্যবহার করে উপকৃত হচ্ছে। এটি ভেষজ মেডিসিন।এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক ব্যবহার হয়নি বলে এটি ব্যবহারে কোনোপ্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

নাইট কিং ও নাইট কিং গোল্ড সেবনে দেহে সিমেন সংখ্যা বাড়ে। ফলে হারানো যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায় ঠিক যেনো যৌবনকালের মতোই।

হাকীম মো. মিজানুর রহমান সবসময় অর্ডার ও রোগীর বিষয়টি  সার্বক্ষণিক নজর রাখেন। অত্যন্ত সুনাম ও বিশ্বস্ততার সাথে সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসযোগে ডেলিভারী করে থাকি। হাকীম মিজানুর রহমানের তত্ত্বাবধানে ঔষধ ডেলিভারী প্রদান করা হয় বলে প্রতারিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।তিনি দীর্ঘ ছয় বছর যাবত দেশের ও বিদেশের এ সমস্ত রোগীদেরকে সরাসরি ব্যবস্থাপত্র ও ঔষধ ডেলিভারী প্রদান করেন।

আপনার প্রয়োজন হলে সরাসরি তাঁর সাথে আপনার সমস্যার কথা বলে পরিপূর্ণ কোর্স গ্রহণ করতে পারেন।

পরিপূর্ণ ৪০ দিনের কোর্স ২১৫০/- টাকা। এক মাসের কোর্স ১৫৫০ টাকা। 

কুরিয়ার সার্ভিসে পেতে হলে কুরিয়ার সার্ভিস ফি-১৫০/- টাকা অগ্রিম প্রদান করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।

ঔষধ নিতে হলে আপনাকে কুরিয়ার সার্ভিস খরচ ১৫০/- টাকা বিকাশ করে কনফার্ম করলে সুন্দরবন পরিবহনে কন্ডিশনে আপনার জেলায় ঔষধ পাঠিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা হবে।

ঔষধের মূল্য কুরিয়ার সার্ভিস থেকে পরিশোধ করে সেখান থেকে ঔষধ নিতে পারবেন। ভেতরে বিস্তারিত সব ব্যবহার বিধি লিখে দেয়া হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

শেয়ার করুন:

Leave a Reply